শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু ১৫ মার্চ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু ১৫ মার্চ।মহামারি করোনাভাইরাসের দাপটে সবকিছুই থমকে গিয়েছিল। তবে বর্তমান পরিস্থিতি ভিন্ন রকম। কমেছে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার। এরই প্রেক্ষিতে দুই বছর পর আবারও আগের রূপে ফিরছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।করোনা পরিস্থিতির কারণে এতদিন আংশিকভাবে চলছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরাসরি শ্রেণি কার্যক্রম। তবে মঙ্গলবার থেকে সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক সময়ের মতোই শতভাগ ক্লাস ও পরীক্ষা নেওয়া যাবে। শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।

শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ৬ দিনই যাচ্ছে স্কুলে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য প্রাক-প্রাথমিক স্তরের ছাত্রছাত্রীদের সশরীরে ক্লাস উন্মুক্ত করতে সময় নেওয়া হয়েছে। এখন তাদের জন্যও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুলে দেওয়া হচ্ছে। ১৫ মার্চ থেকেই তাদের সশরীরে ক্লাস নেওয়া হবে।এবারে রোজার ছুটি কমানো হয়েছে। অন্যান্য বছর প্রথম রোজা থেকেই স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হতো। কিন্তু এবছর ২০ রোজা পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম চলবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সব বিষয়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান ১৫ মার্চ শুরু হবে। নতুন শিক্ষাক্রম চালু হলে পরীক্ষার সংখ্যা কমবে। শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা ভীতি দূর হবে। প্রতিদিনের লেখাপড়া মূল্যায়ন প্রতিদিনই হবে।অপরদিকে গত সপ্তাহে প্রাথমিক ও প্রাক-প্রাথমিক স্তরের শ্রেণি কার্যক্রমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। এ ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ের সচিব আমিনুল ইসলাম খান  জানান, প্রাথমিক স্তরে ক্লাস চলছে পুরোদমে।

Normal activities started in the educational institution on 15th March. Everything came to a standstill due to the epidemic of coronavirus. However, the current situation is different. Decreased coronary heart disease and mortality. In this context, after two years, all the educational institutions of the country are returning to their previous form again. However, from Tuesday, all types of institutions will be able to take 100% classes and exams as usual. The Ministry of Education and the Ministry of Primary and Mass Education have already announced this decision.