শিক্ষা নিউজ

চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিবার পরিকল্পনা পরীক্ষার ফলাফল ২০২২ –Chuadanga District Family Planning Exam Result , dgfp Chuadanga Results

চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিবার পরিকল্পনা পরীক্ষার ফলাফল ২০২২ –Chuadanga District Family Planning Exam Result , dgfp Chuadanga Results, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিবার পরিকল্পনা লিখিত পরীক্ষার ফলাফল সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি। চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের স্মারক নং- জেপপ/চুয়া/২০২১/৪৫১, তারিখ: ১৬/০৮/২০২১ খ্রিঃ মোতাবেক বিজ্ঞাপিত নিয়োগযোগ্য ০৩ (তিন) ক্যাটাগরির পদ যথাক্রমে পরিবার কল্যাণ সহকারী, পরিবার পরিকল্পনা সহকারী এবং আয়া পদে ১২/১১/২০২২ খ্রিঃ তারিখে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে জেলা পরিবার পরিকল্পনা জনবল বাছাই/নিয়োগ কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিম্নবর্ণিত রোল নম্বরধারী প্রার্থীদের মৌখিক
পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হলো (মেধাক্রম অনুসারে নয়)।

সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতি ও প্রয়োজনীয় কার্যার্থে জানানো যাচ্ছে যে, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরাধীন চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের ৩ (তিন) ক্যাটেগরির (পরিবার পরিকল্পনা সহকারী, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক এবং আয়া) মোট ১৫ (পনের) টি শূন্য পদে নিয়োগের লক্ষ্যে ০৪ নভেম্বর ২০২২ খ্রি. তারিখে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষা ও ০৮ নভেম্বর ২০২২ খ্রি. তারিখে অনুষ্ঠিত মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে নিম্নে উল্লিখিত রোল নম্বরধারী প্রার্থীগণ চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন।

চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিবার পরিকল্পনা পরীক্ষার ফলাফল ২০২২ –Chuadanga District Family Planning Exam Result , dgfp Chuadanga Results

চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিবার পরিকল্পনা পরীক্ষার ফলাফল ২০২২ –Chuadanga District Family Planning Exam Result , dgfp Chuadanga Results

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবি জোরালো হচ্ছে, ১৪ নভেম্বরের পর সীমিত পরিসরে খোলার চিন্তা-ভাবনা সরকারের । করোনা প্রাদুর্ভাবে গত আট মাস বন্ধ রয়েছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। চলতি সপ্তাহ থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স-মাস্টার্স ফাইনাল সেমিস্টারের ব্যাবহারিক ক্লাস-পরীক্ষা গ্রহণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে স্কুলে আসছে। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পক্ষে বেশির ভাগ সরকারি-বেসরকারি শিক্ষক।

বিশ্বের অনেক দেশই করোনার প্রথম পর্যায় শেষ হওয়ামাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়েছে। কোনো কোনো দেশ আবার কিছুদিন যেতে না যেতেই পুনরায় বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। তবে অনেক দেশই করোনার মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রেখেছে। ইংলিশ মিডিয়াল স্কুলের অক্টোবর-নভেম্বরের ‘ও’ এবং ‘এ’ লেভেল পরীক্ষা সারা বিশ্বেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

ময়মনসিংহের মাইজবাড়ী টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের অধ্যক্ষ আশফাক উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘করোনাকালে দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় অনেক শিক্ষার্থীই পড়ালেখা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা কিন্তু নিয়মিতই বাড়ির বাইরে বের হচ্ছে। আমার মনে হয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার সময় এসেছে। আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের কয়েক ভাগে ভাগ করে ক্লাস নিতে পারব।’

রাজধানীর মনিপুর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বেনজীর আহমেদ বলেন, ‘প্রত্যেক শ্রেণিতে ৮০ জনের ওপরে শিক্ষার্থী রয়েছে। স্কুলে প্রবেশ ও ছুটির সময় প্রচণ্ড জটে পড়তে হয়। করোনাকালে এসব চিন্তা করলে ভয় হয়। এখন স্কুল খুললেও ব্যক্তিগতভাবে আমি আরো কিছুদিন সন্তানকে স্কুলে পাঠাব না। তবে এটাও ঠিক, স্কুল না খুললে পড়ালেখা হচ্ছে না।’

জানা যায়, প্রায় ৫০ হাজার কিন্ডারগার্টেনের ১০ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী করোনা দুর্যোগে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। ফেব্রুয়ারির পর থেকে শিক্ষকদের বেতন বন্ধ। কয়েক হাজার স্কুল এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। এসব স্কুলের শিক্ষার্থীরাও আট মাস ধরে পড়ালেখার বাইরে।

করোনায় আমাদের দেশে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি), জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি), স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা এবং এইচএসসির মতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষাও এরই মধ্যে বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু আট মাস ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসির শিক্ষার্থীরা তাদের সিলেবাস শেষ করতে পারছে না। ফলে সরকার তাদের জন্য হলেও সীমিত পরিসরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ভাবছে।

গত ২৯ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘আগামী দুই সপ্তাহ পর আমরা চেষ্টা করে দেখব, সীমিত পরিসরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যায় কি না। তবে সবই নির্ভর করছে করোনা পরিস্থিতির ওপর। আগামী বছর যারা এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা দেবে, তাদের কথা বিবেচনায় রেখে খুবই সীমিত পরিসরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যায় কি না তা আমরা চিন্তা-ভাবনা করে দেখছি।’

জানা যায়, পর্যায়ক্রমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার চিন্তা রয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। সে ক্ষেত্রে আগে বিশ্ববিদ্যালয় এবং এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য স্কুল-কলেজ খোলা হতে পারে। তবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে চারজনের একটি রুমে আট থেকে ১২ জন থাকেন। মেসে থাকা শিক্ষার্থীরাও এক রুমে চারজনের কম থাকেন না। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় খুললে এসব শিক্ষার্থীর পক্ষে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা সম্ভব নয়, যা চিন্তার বিষয়। তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হল না থাকায় তাদের পক্ষে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস নেওয়া সম্ভব।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে DailyResultBD.com ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group