ফেব্রুয়ারির ২য় সপ্তাহে এইচএসসির ফল প্রকাশ

ইতোমধ্যে ৯টি সাধারণ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে নম্বর পাঠানোর কাজ শেষ হয়েছে। এখন কেন্দ্রীয়ভাবে সফটওয়্যারের মাধ্যমে সার্বিক ফল তৈরির কাজ চলছে। ফল প্রস্তুত হলে তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হবে। মন্ত্রণালয় থেকে তিনটি তারিখ নির্বাচন করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী যেদিন সময় দেবেন সেদিনই ফল প্রকাশ করা হবে।

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শেষ হয়েছে গত ৩০ ডিসেম্বর। ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এর ফল প্রকাশ হওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও তা হচ্ছে না। ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা, দেশের বাইরে থেকে যারা পরীক্ষা দিয়েছেন করোনার কারণে তাদের খাতা আসতে দেরি হওয়ায় ফল প্রস্ততে দেরি হচ্ছে। চলতি বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ১৪ লাখ। গতবারের চেয়ে পরীক্ষার্থী বেড়েছে ৩৩ হাজার ৯০১ জন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ আজ (৩০ জানুয়ারি) সকালে বলেন, আমরা এখনও ফল প্রস্তুত করতে পারিনি। করোনার কারণে দেশের বাইরে (প্রবাস) থেকে পরীক্ষার খাতাগুলো আসতে দেরি হওয়ায় ফল প্রস্ততে বিলম্ব হচ্ছে। সে কারণে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ফল প্রকাশ সম্ভব হবে না। তবে আশা করছি ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফল প্রকাশ করা যাবে।

The work of sending numbers from 9 general, madrasa, and technical education boards has already been completed. Now the work of creating overall results through software is going on centrally. The Ministry of Education will be informed when the results are ready. Three dates will be selected from the ministry and sent to the PM’s office. The results will be released on the day the Prime Minister gives time.