অ্যাসাইনমেন্ট

এইচএসসি (বিএম) একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট ২০২১ উত্তর/সমাধান কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন-১ (১৫তম সপ্তাহ) এসাইনমেন্ট -১০ (১ম পত্র)

আধুনিক কম্পিউটার সিস্টেমের সংগঠন ব্যাখ্যাকরণ | এইচএসসি (বিএম) একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট ২০২১ উত্তর/সমাধান কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন-১ (১৫তম সপ্তাহ) এসাইনমেন্ট -১০ (১ম পত্র) | ২০২১ সালের এইচএসসি (বিএম) একাদশ শ্রেণির ১৫তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান /উত্তর কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন-১ (এসাইনমেন্ট ১০) HSC (BM) Class XI Assignment 2021 Answer / Solution Computer Office Application-1 (15th Week) Assignment-10 (1st Paper)

আধুনিক কম্পিউটার সিস্টেমের সংগঠন ব্যাখ্যাকরণ
কম্পিউটার সংগঠনের ধারণা

Program বা Software- এর কোন ভৌত অবকাঠামো নেই বলে কম্পিউটার সংগঠন কেবল মাত্র Hardware এর সংগঠনকেই বোঝায় । তাই কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক বা সংযোগ স্থাপনের জন্য বিভিন্ন যন্ত্র বা যন্ত্রাংশের মধ্যে নিয়মানুযায়ী যেরূপ সংযোগ স্থাপিত হয় তাকে কম্পিউটার সংগঠন বলা হয় ।

কম্পিউটার সংগঠনের অংশ ৫ টি । যথা :

১ ) ইনপুট ডিভাইস ।

২ ) আউটপুট ডিভাইস ।

৩ ) গাণিতিক যুক্তি ।

৪ ) নিয়ন্ত্রণ অংশ ।

৫ ) মেমরি।

২ নং প্রশ্নের উত্তর

“ কম্পিউটারের প্রধান সাংগঠনিক অংশ ”

কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক বা সংযোগ স্থাপনের জন্য বিভিন্ন যন্ত্র বা যন্ত্রাংশের মধ্যে নিয়মানুযায়ী যেরূপ সংযোগ স্থাপিত হয় তাকে কম্পিউটার সংগঠন বলা হয় ।

কম্পিউটার সংগঠনের অংশ ৫ টি । যথা :

১ ) ইনপুট ডিভাইস ।

২ ) আউটপুট ডিভাইস ।

৩ ) গাণিতিক যুক্তি ।

৪ ) নিয়ন্ত্রণ অংশ ।

৫ ) মেমরি ।

নিম্নে তা বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরা হলো—

১ ) ইনপুট ডিভাইস : কম্পিউটারকে নির্দেশ প্রদানের জন্য যে সমস্ত যন্ত্র যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয় , সে গুলোকে ইনপুট ডিভাইস বা গ্রহণ যন্ত্রাংশ বলা হয় ৷ ইনপুট যন্ত্রের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য সমূহ প্রক্রিয়াকরণ অংশে প্রক্রিয়াজাত হয়ে আউটপুট ডিভাইস সমূহের মাধ্যমে ফলাফল প্রদান করে থাকে ৷

কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ ইনপুট ডিভাইস হিসেবে নিম্নলিখিত যন্ত্রসমূহ ব্যবহৃত হয়ে থাকে :

কিবোর্ড , মাউস , ওসিআর , ওএমআর , স্ক্যানার , ফ্লপি ডিস্ক ইত্যাদি ।

২ ) আউটপুট ডিভাইস : কম্পিউটারে ইনপুট যন্ত্রাংশ সমূহের সহায়তায় প্রাপ্ত তথ্যসমূহ প্রক্রিয়াকরণ অংশে প্রক্রিয়াজাত হয়ে যে অংশসমূহের সহায়তায় যে ফলাফল প্রকাশ করে , সেগুলো বলা হয় আউটপুট যন্ত্রাংশ ৷

যেমন : মনিটর , প্রিন্টার , প্লটার ইত্যাদি।

৩ ) গাণিতিক যুক্তি : গ্রহণ মুখ যন্ত্রাংশের মাধ্যমে প্রাপ্ত গাণিতিক বা যুক্তিগত তথ্যসমূহ প্রক্রিয়াজাতকরণের লক্ষে উক্ত অংশটি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে । এ অংশে যোগ , বিয়োগ , গুণ ও ভাগের কাজ সম্পাদিত হয়ে থাকে ৷ তথ্যসমূহ ভবিষ্যতে ব্যবহারের প্রয়োজনে উক্ত অংশে সংরক্ষিত থাকে ।

৪ ) নিয়ন্ত্রণ অংশ : ইনপুট ডিভাইস গুলোর মাধ্যমে পথনির্দেশনার তথা প্রোগ্রামের ধারাবাহিকতা নিয়ন্ত্রণ অর্থাৎ , কোন নির্দেশের পর কোন নির্দেশ পালিত হবে , স্মৃতি কোষের কোন অংশে তথ্যসমূহ সংরক্ষিত হবে এসব নিয়ন্ত্রণ করাই এ অংশের কাজ ৷ এছাড়াও এটি কম্পিউটারের প্রধান প্রধান সাংগঠনিক উপাদানের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে ৷ অপরদিকে , গাণিতিক যুক্তি অংশ এবং কম্পিউটারের স্মৃতি অংশে নিয়ন্ত্রণ সংকেত কার্য সম্পাদনের প্রক্রিয়াকে নির্বাচক্র বলা হয় ৷

৫ ) মেমরি : যে মেমোরির সাথে ALU এর প্রত্যক্ষ এক্সেস থাকে , তাকে প্রধান স্মৃতি অংশ বা প্রধান মেমোরি বলা হয় ৷ অত্যন্ত দ্রুতগতিতে গণনা করতে সক্ষম ALU এর সাথে প্রধান স্মৃতি অংশ থাকার কারণে প্রধান মেমোরি অত্যন্ত দ্রুতগতি সম্পন্ন হয়ে থাকে ৷ যেসব ডাটা ও নির্দেশ সব সময় প্রয়োজন , শুধু তাদেরকে প্রধান মেমোরি তে রাখা হয় , আর অন্য ডাটা বা নির্দেশ সহায়ক মেমোরিতে থাকে ৷ শুধুমাত্র কাজ করার সময় সহায়ক মেমোরি থেকে ডাটা নিয়ে কাজ করে আবার সহায়ক মেমোরিতে রাখা হয় ।

৩ নং প্রশ্নের উত্তর

Program বা Software- এর কোন ভৌত অবকাঠামো নেই বলে কম্পিউটার সংগঠন কেবল মাত্র Hardware এর সংগঠনকেই বোঝায় । তাই কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক বা সংযোগ স্থাপনের জন্য বিভিন্ন যন্ত্র বা যন্ত্রাংশের মধ্যে নিয়মানুযায়ী যেরূপ সংযোগ স্থাপিত হয় তাকে কম্পিউটার সংগঠন বলা হয় ।

নিম্নে কম্পিউটার সংগঠনের কাজ গুলো তুলে ধরা হলো—

১ ) ইনপুট ডিভাইস : ইনপুট যন্ত্রের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য সমূহ প্রক্রিয়াকরণ অংশে প্রক্রিয়াজাত হয়ে আউটপুট ডিভাইস সমূহের মাধ্যমে ফলাফল প্রদান করে থাকে । কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ ইনপুট ডিভাইস হিসেবে নিম্নলিখিত যন্ত্রসমূহ ব্যবহৃত হয়ে থাকে :

কিবোর্ড , মাউস , ওসিআর , ও এমআর , স্ক্যানার , ফ্লপি ডিস্ক ইত্যাদি ।

২ ) আউটপুট ডিভাইস: মনিটর , প্রিন্টার , প্লটার ইত্যাদির মাধমে কম্পিউটার তার কার্যের ফলাফল প্রকাশ করে থাকে । যেমন :

১ ) মনিটরে কোন কিছু প্রদর্শন করানো ।

২) স্পিকারে গান বা প্রয়েজনীয় শব্দ শোনা ।

৩ ) স্ক্যানারের মাধ্যমে পয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা।

৩ ) গাণিতিক যুক্তি :

১.গাণিতিক কাজ : সাধারণ ভাবে যোগ , বিয়োগ , গুন , ভাগ করার প্রক্রিয়কে গাণিতিক কাজের অন্তভুর্ক্ত করা হয় ।

২.যুক্তিমূলক কাজ : বিভিন্ন ধরনের লজিক গেইট যেমন : ( NAND , OR , NOT , X – R ) ইত্যাদি গেইট সমূহের মাধ্যমে সম্পাদিত কাজসমূহ যুক্তিমূলক কাজের অন্তর্ভূক্ত ।

৩.উপাত্ত সঞ্চালন : রেজিস্টরে সমস্ত কার্যক্রিয়া সম্পাদনের পর উক্ত রেজিস্টরটি খালি বা শূন্য অবস্থায় রুপান্তর করার প্রক্রিয়াকে উপাত্ত সঞ্চালন হিসেবে অভিহীত করা হয় ।

৪ ) নিয়ন্ত্রণ অংশ : নিয়ন্ত্রণ অংশের কাজকে ৫ ভাগে ভাগ করা যায় : যথা :

১ ) প্রধান মেমোরি থেকে একটির পর একটি ইন্সট্রাকশন আহরণ ।

২ ) ALU এই ইনস্ট্রাকশন অনুসারে , যুগ , বিয়োগ ইত্যাদি কোন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য আদেশ দান ৷

৩ ) ALU এর গণনার ফলাফল প্রদান মেমোরিতে পাঠানো ৷

৪ ) ইনপুট ও স্মৃতির প্রোগ্রাম প্রধান মেমোরিতে আনা ।

৫ ) প্রধান মেমোরিতে রাখা গণনার ফলাফল ক্যাউটপুট পাঠানো ৷

৫ ) মেমরি : কাজ : প্রদান স্মৃতি অংশকে আবার প্রাথমিক হিসেবেও উল্লেখ করা হয়ে থাকে | কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিটের প্রধান স্মৃতি অংশ চার ধরনের কাজের জন্য ব্যবহৃত হয় । যথা :

১) ইনপুট আকারে আগত ডাটা ও নির্দেশ , প্রধান স্মৃতি অংশের ইনপুট প্রক্রিয়াকরণ শুরু না হওয়া পর্যন্ত জমা থাকে ৷

২ ) প্রধান অংশের কাজের এলাকায় ডাটা প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পন্ন হয় এবং প্রক্রিয়াকরণের কাজ চলাকালীন অন্তর্বর্তী ফলাফল এখানে জমা হতে থাকে ।

৩ ) প্রধান স্মৃতি আউটপুট এলাকায় প্রক্রিয়াকরণের চূড়ান্ত ফলাফল আউটপুট ডিভাইসে প্রেরিত না হওয়া পর্যন্ত জমা থাকে ।

8 ) প্রধান স্মৃতি অংশের প্রোগ্রাম প্রক্রিয়াকরণ সংক্রান্ত নির্দেশ ধারণ করা হয় ।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে DailyResultBD.com ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group