শিক্ষা খবরশিক্ষা নিউজ

An Honest Wood Cutter Completing Story Completing Story: বাংলা অর্থসহ

An Honest Wood Cutter Completing Story Completing Story: বাংলা অর্থসহ

Once there lived a woodcutter in a village. He was poor but very honest. He earned his livelihood by selling wood in the market. One day, while he was cutting wood near a river, suddenly, his axe fell into the river. Then He sat beside the river and began to cry bitterly. Then a wonderful thing happened. The river goddess appeared before him. She asked him why he was crying. The woodcutter told her everything. The river goddess took pity on him. She went into the river and came back with a “golden axe”. But the honest woodcutter did not feel tempted. He said that the axe was not his one. The goddess again dived into the river and brought a silver axe. The woodcutter told her that it, too was not his axe. Now the goddess again dived into the river and brought an ordinary iron ake goddess became very much pleased with the poor woodcutter’s honesty and devotion to truth. So She gave the woodcutter all three axes. He sold the silver and gold axes in the market, got a huge amount of money and became a rich man. He thus began to live a happy life.

The moral of the story: Honesty is the best Policy

টর্ট আইন

একজন সৎ কাঠুরে

অনুবাদ: এক গ্রামে এক সৎ কাঠুরে বসবাস করত। তার গ্রাম ছিল জঙ্গলের পাশে। তিনি প্রতিদিন জঙ্গল থেকে কাঠ কাটতেন, পাশের বাজারে বিক্রি করতেন এবং সংসারের খরচ চালাতেন। তিনি ধনী ছিলেন না কিন্তু পরম সুখে তার জীবন অতিবাহিত করতেন। একদিন সে জঙ্গলের একটি পুকুরের পাশে কাঠ কাটছিলেন। সাথে সাথে তার কুড়াল পুকুরে পড়ে যায়। পুকুরটি অনেক গভীর ছিল। কাঠমিস্ত্রি খুবই দুঃখিত হল। কি করা যায়, তার একটা লোকসান ছিল। আর কোন উপায় না পেয়ে তিনি সাহায্যের জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করলেন।

তারপর এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটল। এক সুন্দরী পরী পানি থেকে বেরিয়ে এসে তাকে জিজ্ঞেস করলো কেন সে কাঠ কাটছে না। তিনি কাঠ কাটার ঘটনাটি বিস্তারিত বর্ণনা করলেন। পরী জলে ঝাঁপ দিয়ে একটি রূপার কুড়াল নিয়ে এল। তিনি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন এটি তার কুঠার কিনা। কাঠমিস্ত্রি কুড়ালটি দেখে বলল, “না।” তারপর পরী তাকে সোনার তৈরি আরেকটি কুড়াল দেখিয়ে জিজ্ঞেস করল, “এটা কি সেই কুড়ালটা তুমি হারিয়েছ?” কাঠমিস্ত্রি বলল, “না।

পরী তাকে কাঠের হাতল দিয়ে হারানো কুড়ালটি দেখাল। কাঠ কাটার কারিগর তখন খুশি হয়ে বলল এটা ঠিক তার কুঠার। কাঠমিস্ত্রির সততা দেখে পরী খুব খুশি হয়ে তাকে তার পুরানো লোহার কুড়ালসহ সোনা ও রূপার কুড়াল দিল। তারপর, কাঠ কাটার ধনী হয়ে গেল এবং সুখে বসবাস করতে লাগল। এটা ছিল তার সততার পুরস্কার।

প্রিমিয়াম সাজেশন Premium Suggestion

ঝালকাঠিতে মেডিকেল কলেজ পাচ্ছে।ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল প্রাঙ্গণে মেডিকেল কলেজ স্থাপনের জন্য প্রস্তাবনা পাঠিয়েছে গণপূর্ত অধিদপ্তর। ঝালকাঠি গণপূর্ত বিভাগ ইতোমধ্যে স্থান নির্বাচন ও ভবনের পরিকল্পনাপত্রে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক মো. জোহর আলী অনুস্বাক্ষর করেছেন। সোমবার (০৭ ফেব্রুয়ারি) ঝালকাঠি গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়সাল আলম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এসব মেডিকেল কলেজে সর্বমোট আসন সংখ্যা ৪৩৫০টি এবং প্রায় প্রতিবছরই এই সংখ্যাটি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ১৯৪৬ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে ঢাকার বকশিবাজারে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা মেডিকেল কলেজই দেশের প্রথম সরকারি পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত মেডিকেল কলেজ। এছাড়া সরকারি কলেজগুলোর ন্যায় প্রতিটি বেসরকারি কলেজকেও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়ে বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল থেকে অনুমোদন নিতে হয়। প্রায় প্রতি বছরই বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় নতুন মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা হয়।

২০১৩ সালে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ছিল ৬৫ টি, ২০১৪-তে ৬৬ টি। ২০১৮ এ ধরনের মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ছিল ৬৯টি এবং ২০২০-এ এর সংখ্যা ৭০টি। প্রকৌশলী ফয়সাল আলম জানান, ঝালকাঠি-২ (সদর-নলছিটি) আসনের এমপি ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমুও পরিকল্পনাপত্রে ডিও লেটার হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন। পরবর্তী প্রক্রিয়ার জন্য পরিকল্পনাপত্রটি কেন্দ্রীয় পূর্ত অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। ২০১৮ সালের ১১ আগস্ট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের বহুতল ভবনের উদ্বোধন করা হয়েছে। ভবনটি নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

১০০ শয্যা বিশিষ্ট ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের পেছনের ডোবাসহ যে জমি রয়েছে সেখানে মেডিকেল কলেজ স্থাপনের জন্য ১২তলা ফাউন্ডেশন নিয়ে ভবন তৈরিতে জমির প্রয়োজন এক একর ৪০ শতাংশ জমি। বাকি জমি ভবনের মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারবে। জেলা ভবন নির্মাণ কমিটি সরেজমিন পরিদর্শন শেষে স্থান নির্বাচন করা হয়েছে। ১৯৮৩ সালে ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হলেও ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হয় ১৯৮৪ সালে। ২০০৩ সালে ১০০ শয্যার প্রশাসনিক অনুমতিতে ৫০ শয্যার জনবল দিয়েই চলে সার্বিক কার্যক্রম। ২০০৩ সালে ১০০ শয্যার প্রশাসনিক অনুমতি পেলেও ২০২২ সালে সমসংখ্যক জনবল নিয়োগের অনুমোদন দেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

The Department of Public Works has sent a proposal to set up a medical college at the premises of Jhalokati Sadar Hospital. Jhalokati Public Works Department has already selected the site and the building plan Jhalokati Deputy Commissioner. Signed by Johar Ali. Executive Engineer of Jhalokati Public Works Department Faisal Alam confirmed the matter to the media on Monday (February 8).

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে DailyResultBD.com ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group