৫ম শ্রেনীর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় গাইড PDF Class 5 Bangladesh And Global Guide Pdf Download
৫ম শ্রেনীর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় গাইড PDF Class 5 Bangladesh And Global Guide Pdf Download পঞ্চম শ্রেণীর সকল গাইড পিডিএফ ডাউনলোড Nctb class 5 All book Solution Pdf Download
Lecture/Panjeree/Jupiter guide for Class 5 pdf free download
৫ম শ্রেনীর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় গাইড PDF Class 5 Bangladesh And Global Guide Pdf Download
Lecture/Panjeree/Jupiter guide for Class 5 pdf free download
বাকি থাকা পরীক্ষাগুলো নেয়ার সব প্রস্তুতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য । তিনি বলেছেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের অটোপাসের সুযোগ নেই।
সম্প্রতি গাজীপুরে বিশ্ববিদ্যালয় কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে অটোপাসের দাবিতে বিভিন্ন কলেজের বিএ (সম্মান) ও চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে তিনি এ কথা জানিয়েছেন। উপাচার্য বলেন, অনার্স চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের অটোপাসের কোনও সুযোগ নেই। এটা প্রথম কিংবা দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা বললে তখন সেটা বিবেচনা করা যেত।
এদিকে আজ সোমবার দুপুরেও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের বোর্ডবাজার এলাকায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রধান কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্নাতক প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে চূড়ান্ত পরীক্ষার ফল প্রকাশের দাবিতে মানববন্ধন ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে এ বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, মৌখিক ও বিজ্ঞান বিষয়ের ব্যবহারিক পরীক্ষার গড় পদ্ধতি অনুসরণ করে সর্বোচ্চ ৩০ দিনের মধ্যে ফল ও করোনা পরিস্থিতিতে কলেজসমূহ বন্ধ হওয়ার আগে চতুর্থ বর্ষের অনুষ্ঠিত পাঁচটি বিষয়ে পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন করে বাকি বিষয়গুলো ইনকোর্স পরীক্ষার নম্বর মূল্যায়ন করে ফল প্রকাশ করতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান বলেন, স্বয়ংক্রিয় পাশের বিষয়টি এখনো ভাবা হচ্ছে না। আমরা অপেক্ষা করছি। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় এনে এই মুহূর্তে ফেস টু ফেস পরীক্ষাও নেওয়া যাচ্ছে না। তাই আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা পর্যন্ত অপেক্ষা করছি। ভ্যাকসিন এলেও সমস্যার সমাধান হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, আমাদের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন রয়েছে। আমরা শুধু করোনার প্রকোপ কমার অপেক্ষা করছি। পরিস্থিতি একটু উন্নতি হলে আমরা একদিনও কালক্ষেপণ করবো না। ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষার্থীদের অর্ধেক পরীক্ষা হয়ে গেছে। অবশিষ্ট পরীক্ষা পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হলেই নিয়ে নেয়া হবে।