ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ

ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ৯টি সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে নম্বর পাঠানোর কাজ শেষ হয়েছে। এখন কেন্দ্রীয়ভাবে সফটওয়্যারের মাধ্যমে সার্বিক ফল তৈরির কাজ চলছে। করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ফল তৈরির কাজে কিছুটা ধীরগতি এসেছে। অর্ধেক জনবল নিয়ে এই কাজ করতে হচ্ছে। এজন্য নির্ধারিত সময়ে ফল তৈরির কাজ শেষ করা সম্ভব হবে না।

সামগ্রিক ফল তৈরির পর তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হবে। এরপর মন্ত্রণালয় থেকে তিনটি তারিখ নির্বাচন করে তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী যেদিন সময় দেবেন সেদিনই ফল প্রকাশ করা হবে। তবে এবার এই প্রক্রিয়া এখনো শুরুই হয়নি। ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের কথা থাকলেও সেটি পেছানো হতে পারে। ফল তৈরির কাজ এখনো শেষ করতে না পারায় এটি পেছানো হতে পারে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকা বোর্ডের এক কর্মকর্তা রবিবার (৩০ জানুয়ারি) সকালে এইচএসসি পরীক্ষার ফল তৈরির কাজ চলছে। ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে ফল প্রকাশের কথা থাকলেও সেটি সম্ভব হবে না। আমাদের অনেক কাজ বাকি রয়েছে। এই কাজগুলো শেষ করতে কিছুটা সময় লাগবে। গত ২ ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়ে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে তত্ত্বীয় পরীক্ষা। চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে মোট পরীক্ষার্থী প্রায় ১৪ লাখ। গতবারের চেয়ে পরীক্ষার্থী বেড়েছে ৩৩ হাজার ৯০১ জন।

Dhaka Board of Secondary and Higher Secondary Education has completed the work of sending numbers from 9 general, madrasa, and technical education boards. Now the work of creating overall results through software is going on centrally. Fruit production has slowed down due to increased corona infection. This has to be done with half the manpower. Therefore, it will not be possible to complete the fruit-making work in the allotted time.