ভর্তি তথ্য

লটারিতে চান্স পেলে ভর্তি বাধ্যতামূলক শিক্ষা মন্ত্রণালয়

সারাদেশে সরকারি-বেসরকারি হাইস্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে যাচ্ছেতাই অবস্থা তৈরি হয়েছে। কোথাও বেশি বয়সের ধুয়া তুলে লটারিতে নির্বাচিতদের ভর্তি করানো হচ্ছে না। কোথাও আবার মৌখিক পরীক্ষার নামে বাদ দেয়া হচ্ছে। এর ফলে লটারিতে চান্স পাওয়ার পরও কেউ কেউ ভর্তি থেকে বাদ পড়ছে।

অপরদিকে রাজধানী ও রাজধানীর বাইরে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পায়নি। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) আয়োজনে অনলাইনে আবেদনকারীদের মধ্যেই এমন শিক্ষার্থী আছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ। অবশ্য এসব শিক্ষার্থীকে এখন সরাসরি ভর্তির সুযোগ দেওয়ার চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

ভর্তির এই সংকট প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মাউশি পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন বলেন, ‘ভর্তির নামে যুদ্ধাবস্থা দূর করার জন্য সরকার লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির উদ্যোগ নিয়েছে। তাই লটারির বাইরে মূল্যায়ন বা অন্য কোনোভাবে পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি কিংবা ছাঁটাইয়ের সুযোগ নেই। লটারিতে সুযোগ পেলে ভর্তি বাধ্যতামূলক। কিন্তু যদি কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে লটারিতে চান্স পাওয়ার পরও ভর্তি না করার অভিযোগ পাওয়া যায় তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

করোনার কারনে ও ভর্তিতে দুর্নীতি বন্ধে এবার প্রথমবারের মতো বেসরকারি হাইস্কুলে সরকারি ব্যবস্থাপনায় লটারিতে শিক্ষার্থী ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় জেলা সদর পর্যন্ত প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কিন্তু কিছু প্রতিষ্ঠানকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ছাড় দিয়েছে। অর্থাৎ লটারি না করেও নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি করাতে পারবে। এ ধরনের স্কুলের মধ্যে বিভিন্ন চার্চ পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসহ ঢাকার কয়েকটি বিশেষ ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত প্রতিষ্ঠান আছে। যদিও অভিভাবকদের দাবি অনুযায়ী এসব স্কুলে যেহেতু ভর্তি নিয়ে বেশি তদবির হয়, তাই এখানে লটারিতে ভর্তি রাখা জরুরি ছিল।

মাউশি অধিদপ্তরের পরিচালক বেলাল হোসাইন বলেন, ‘জানুয়ারি মাস ধরেই শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম চলবে। যারা লটারিতে টিকেছে কিংবা টেকেনি- সবার জন্য নির্দেশনা দেয়া আছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানে যে ৪ হাজার আসন শূন্য আছে সেখানে স্কুলগুলোর চাহিদার ভিত্তিতে দ্বিতীয় তালিকায় শিক্ষার্থী দেওয়া হবে। আর নানান কারণে সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্যেও কেউ কোথাও ভর্তি না হওয়ায় আসন শূন্য হলে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি করানো হবে। এরপরও আসন খালি থাকলে দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা দেওয়া হবে।

Public-private high schools across the country are in a dilemma over the admission process. Somewhere in the lottery, the selected candidates are not being admitted. Somewhere again in the name of oral examination is being omitted. As a result, even after getting a chance in the lottery, some people are excluded from admission. On the other hand, a large number of students in and outside the capital did not get the opportunity to get admission in the educational institution of their choice. There are about 4 lakh, such students, among the online applicants organized by the Department of Secondary and Higher Education (Maushi). However, it is learned that these students are now being considered for direct admission.

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে DailyResultBD.com ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group