এইচএসসি ভোকেশনাল ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষ
এইচএসসি ভোকেশনাল ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষ বিস্তারিত তথ্য নিয়ে আজকে আলোচনা করা হবে।বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত দেশের সকল সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে এইচএসসি (ভোকেশনাল) ও এইচএসসি (ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা) কোর্সে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছে। ভর্তিচ্ছুদের জন্য আবেদন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ
ভর্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তারিখ সমূহঃ
অন-লাইন ও এসএমএস আবেদনের সময়সীমা (যারা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করবে তাদের ও এই সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে): ১২/০৫/২০১৯ থেকে ৩০/০৬/২০১৯ (রাত ১১:৫৯ টা পর্যন্ত)
আবেদন ফিঃ ১৫০/- টাকা
অনলাইনে আবেদন করতে ভিজিট করুনঃ www.btebadmission.gov.bd
ফলাফল প্রকাশ (মূল মেধা তালিকা হতে)ঃ অনলাইনে আবেদনের সাথে সাথে ফলাফল পাওয়া যাবে এবং ফলাফল প্রাপ্তি সাপেক্ষে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে।
ভর্তির নীতিমালা ২০১৯ অনুযায়ী আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে অপেক্ষমাণ (মেধাক্রম) তালিকা হতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
মেধা তালিকা প্রকাশ / ভর্তি রেজাল্ট প্রকাশ এর তারিখ
ক্লাশ শুরুর তারিখঃ ০১ জুলাই ২০১৯
এইচএসসি ভোকেশনাল আবেদনের যোগ্যতা ও অন্যান্য তথ্য জানতে নিচে প্রদত্ত বিজ্ঞপ্তিটি নিম্নে দেখুন।
এইচএসসি ভোকেশনাল ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষ
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি (ভোকেশনাল), বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, ডিপ্লোমা ইন কমার্স কোর্সে ভর্তি নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে। আজ ৯ মে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এই কার্যক্রম চলবে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত। ১ জুলাই থেকে শুরু হবে ক্লাস। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগ থেকে এক ভর্তি নীতিমালায় এ কথা জানানো হয়।
ওই নীতিমালায় বলা হয়েছে, প্রতি বছরের মতোই অনলাইন এবং এসএমএসের মাধ্যমে ভর্তির কার্যক্রম পরিচালিত হবে। অনলাইনে আবেদনে সর্বনিম্ন পাঁচ এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ নির্বাচন করা যাবে।
ভোকেশনাল ভর্তি ২০১৯ নীতিমালায় বলা হয়েছে, মেট্রোপলিটন এলাকায় অবস্থিত এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে পাঁচ হাজার টাকার বেশি আদায় করা যাবে না। মেট্রোপলিটন এলাকায় অবস্থিত আংশিক এমপিওভুক্ত বা এমপিও বহির্ভূত শিক্ষকদের বেতন-ভাতা হিসেবে শিক্ষার্থী ভর্তির সময় ভর্তি ফি, সেশন চার্জ ও উন্নয়ন ফিসহ বাংলা মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৯ হাজার এবং ইংরেজি ভার্শনে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে, এবার একাদশে ভর্তি শতভাগ মেধা কোটার পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধা কোটায়- ৫ শতাংশ, প্রতিবন্ধী কোটায় -৫ শতাংশ, এসএসসি (ভোকেশনাল) কোটায় ১৫ শতাংশ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধস্তন দফতরসমূহ ২ শতাংশ, কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের অধীন প্রতিষ্ঠানসমূহে মেয়েদের ২০ শতাংশ, অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য সংরক্ষিত মহিলা কোটায় ১০ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ঢাকা, চট্টগ্রাম, কাপ্তাই পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে প্রতিটিতে চারটি করে আসন ও অন্যান্য ইনস্টিটিউটে দুটি নির্ধারণ থাকবে। যদি এসব কোটায় উপযুক্ত প্রার্থী না পাওয়া যায় তবে এ আসনে অন্য কাউকে ভর্তি করা যাবে না।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, সরকারি কলেজসমূহে সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ফি সংগ্রহ করবে। দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির ক্ষেত্রে এ নীতিমালা প্রযোজ্য হবে। এ নীতিমালার কোনও ব্যত্যয় ঘটানো হলে বেসরকরি কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে পাঠদানের অনুমতি বা স্বীকৃতি বাতিলসহ কলেজটির এমপিওভুক্তি বাতিল করা হবে। সরকারি কলেজের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।