শিক্ষা নিউজ

Class 5 Book PDF Download 2024 NCTB ৫ম শ্রেণি বই ডাউনলোড Bangla, English Version পঞ্চম শ্রেণি বই এনসিটিবি নতুন পাঠ্যপুস্তক পিডিএফ

Class 5 Book PDF Download 2024 NCTB ৫ম শ্রেণি বই ডাউনলোড Bangla, English Version পঞ্চম শ্রেণি বই এনসিটিবি নতুন পাঠ্যপুস্তক পিডিএফ

পঞ্চম শ্রেনী আনন্দ পাঠ বই pdf download

পঞ্চম শ্রেণী বাংলা বই pdf download

৫ম শ্রেণী ইংরেজি বই pdf download

পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা ব্যাকরণ বই pdf download

৫ম শ্রেনী ইংরেজি গ্রামার বই pdf download

৫ম শ্রেণী গণিত বই pdf download

৫ম শ্রেনী বিজ্ঞান বই pdf download

পঞ্চম শ্রেনী চারু ও কারুকলা বই pdf free download

পঞ্চম শ্রেনী বিজ্ঞান বই pdf download

পঞ্চম শ্রেনীর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বই pdf download

পঞ্চম শ্রেনী ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বই pdf download

পঞ্চম শ্রেনী হিন্দুধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বই pdf download

পঞ্চম শ্রেনী বৌদ্ধধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বই pdf download

পঞ্চম শ্রেনী খ্রিষ্টধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বই pdf download

৫ম শ্রেনী কৃষি শিক্ষা বই pdf download

পঞ্চম শ্রেনী কর্ম ও জীবনমুকী শিক্ষা বই pdf download

পঞ্চম শ্রেনী শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বই pdf download

পঞ্চম শ্রেনী গার্হস্থ্য বিজ্ঞান বই pdf download

টর্ট আইন

নতুন শিক্ষাক্রমেও দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে দুদিন ছুটি থাকবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেছেন, সারাবিশ্বে সপ্তাহে পাঁচ দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা থাকে। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পান। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) এসব কথা বলেন তিনি।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রতি সপ্তাহের শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটি। শুধুমাত্র শুক্রবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি ছিল। কিন্তু বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি সাশ্রয়ের কথা মাথায় রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সপ্তাহে দুদিন ছুটি ঘোষণার বিষয়টি আলোচনায় আসে। গত বছরের ২২ আগস্ট বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দু’দিন করার সিদ্ধান্ত হয়। পরে তা কার্যকরও হয়।’

‘নতুন শিক্ষাক্রমেও সপ্তাহে দু’দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এটি প্রধানমন্ত্রীর নীতিগত সিদ্ধান্ত। তাছাড়া আন্তর্জাতিক মানদণ্ডেও একই নিয়ম চালু রয়েছে।’

সপ্তাহে পাঁচ দিন ক্লাস এমনভাবে পুনর্বিন্যাস করতে চাই, যেন শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি না হয় এবং শিক্ষার্থীদের যে শিখন ঘাটতি নিরূপণ করা হয়েছে তা পুষিয়ে নেওয়ার জন্য পরিকল্পনা চূড়ান্ত হয়েছে। সোমবার দুপুরে চাঁদপুর সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এ কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আগামী বছর থেকে নতুন শিক্ষাক্রমে সপ্তাহে পাঁচ দিন ক্লাস হবে। বর্তমানে যে জ্বালানি সংকট সারা বিশ্বে চলছে এবং সেজন্য বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তার জন্য এখন থেকেই আমাদের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যদি সপ্তাহে ৫ দিন ক্লাস নেওয়া হয় তাহলে বিশেষ করে শহরে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে যে পরিমাণ যানবাহন চলে ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ ব্যবহার হয় তা সাশ্রয় হবে। যেজন্য আমাদের একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। তবে আমরা এই পাঁচ দিনের মধ্যেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্লাস পুনর্বিন্যাস করতে চাই; যাতে শিক্ষার্থীদের কোনো ধরনের সমস্যা না হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বশির আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুদীপ্ত রায়, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান জুয়েল, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী বেপারীসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতারা।

Read more-অনিশ্চয়তায় পাঁচ কোটি শিক্ষার্থীর পড়ালেখা। নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে গত ১৭ মার্চ থেকে বন্ধ আছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। প্রথম দফায় ৩১ মার্চ পর্যন্ত, দ্বিতীয় দফায় ৯ এপ্রিল এবং তৃতীয় দফায় ১৪ এপ্রিল ও ৪র্থ দফায় ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে এই ছুটি। তবে করোনাভাইরাস সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে তাতে আগামী ঈদুল ফিতর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সম্ভাবনা নেই। ফলে প্রাক-প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পাঁচ কোটি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।

জানা যায়, এর আগেও হরতাল-অবরোধসহ নানা কারণে দিনের পর দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থেকেছে। তখন অবশ্য শিক্ষার্থীরা নিয়মিত প্রাইভেট-কোচিং পড়ত। কিন্তু এখন ঘর থেকেই বের হওয়ার উপায় নেই। সবার সঙ্গে যোগাযোগও বন্ধ। ফলে বাসায় অনেক সময় পেলেও শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা এগোচ্ছে না।

► টিভিতে প্রচারিত পাঠদানে আগ্রহ কম শিক্ষার্থীদের
►পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার ১৫ দিন পর এইচএসসি পরীক্ষা
► স্কুলগুলোতে প্রথম সাময়িক ও সিটি পরীক্ষা হচ্ছে না
► শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়তে পারে ঈদ পর্যন্ত

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, ‘শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের নিরাপত্তাই আমাদের কাছে প্রথম বিবেচ্য বিষয়। তবে স্কুল বন্ধ থাকার এই সময়ে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা অব্যাহত রাখতে আমরা টেলিভিশনে ক্লাস সম্প্রচার করছি। সবার নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা বা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

করোনা প্রাদুর্ভাবঃ অনিশ্চয়তায় পাঁচ কোটি শিক্ষার্থীর পড়ালেখা

গত ২৯ মার্চ থেকে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির পাঠদান সংসদ টেলিভিশনে সম্প্রচার করছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। আর গত ৭ এপ্রিল থেকে প্রাথমিকের ক্লাসও সম্প্রচার করছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। কিন্তু দুর্বল পাঠদান আকর্ষণ করতে পারছে না শিক্ষার্থীদের। ২০ মিনিটের এই পাঠদানে শিক্ষকের একপক্ষীয় আলোচনায় আগ্রহ পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা।

ঢাকার কয়েকজন অভিভাবক জানান, টিভিতে এমন একটি অধ্যায় পড়ানো হচ্ছে, দেখা যাচ্ছে এর আগের কয়েকটি অধ্যায় এখনো পড়া হয়নি। ফলে শিক্ষার্থীরা ধরতে পারছে না। অনেক সময় বোর্ডের লেখা বোঝাও যায় না। উপস্থাপনা অনেক দুর্বল। অর্থাৎ টিভিতে প্রচারিত ক্লাসে গতি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তার পরও কিছুটা হলেও উপকারে আসছে ক্লাসগুলো।

জানা যায়, এবার ১ এপ্রিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে এই পরীক্ষাসূচি স্থগিত করতে বাধ্য হয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এমনকি নতুন তারিখও ঘোষণা করা যাচ্ছে না। ফলে অনিশ্চয়তায় দিন পার করছে প্রায় ১২ লাখ পরীক্ষার্থী।

গত ২৭ ফেব্রুয়ারি এসএসসির তত্ত্বীয় এবং ৫ মার্চ ব্যাবহারিক পরীক্ষা শেষ হয়। সেই হিসেবে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হওয়ার কথা; কিন্তু করোনা সংক্রমণের কারণে মাঝপথে এসে নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নোত্তরের অপটিক্যাল মার্ক রিডার (ওএমআর) শিট দেখা স্থগিত করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। এ ছাড়া রচনামূলক খাতা দেখায়ও সমন্বয় করতে পারছে না। ফলে যথাসময়ে ফল প্রকাশ নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক বলেন, ‘আমাদের চেষ্টা আছে যথাসময়ে এসএসসির ফল প্রকাশের। তবে বেশি দিন অফিস বন্ধ থাকলে তা কষ্টকর হয়ে পড়বে। আর করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার অন্তত ১৫ দিন পর থেকে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতে পারে।’

জানা যায়, মার্চ মাসের শেষ দিকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর সিটি পরীক্ষার সূচি ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে এপ্রিলের শুরুতেই প্রথম সাময়িক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে সিটি এবং প্রথম সাময়িক পরীক্ষা অলিখিতভাবে স্থগিত করতে হয়েছে। আর কবে স্কুল খুলবে তা বলতে পারছে না শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষও। ফলে প্রাক-প্রাথমিক থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় সোয়া চার কোটি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন অনিশ্চতার মধ্যে পড়েছে।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. ফসিউল্লাহ বলেন, ‘টেলিভিশনে ক্লাস প্রচারের পাশাপাশি আমরা নিজ নিজ স্কুলের শিক্ষকদের বলেছি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে। এখন যেহেতু স্কুলই বন্ধ রয়েছে তাই প্রথম সাময়িক পরীক্ষার কথা আমরা চিন্তাও করতে পারছি না। স্কুল খোলার পর শিক্ষার্থীদের পড়াতে হবে, এরপর পরীক্ষার কথা ভাবা হবে।’

রাজধানীর কিশলয় বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ মো. রহমত উল্লাহ বলেন, ‘টিভিতে ক্লাস প্রচার হলেও তাতে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুরোপুরিভাবে পোষানো সম্ভব নয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললেই প্রথমত অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা করতে হবে, তবে তা অতিরিক্ত ফি ছাড়া। সিলেবাসের অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ অংশ বাদ দেওয়া যায় কি না, তা ভাবতে হবে। মাধ্যমিকের ষান্মাষিক পরীক্ষা নেওয়া যাবে, তবে প্রাথমিকের প্রথম সাময়িক পরীক্ষা বাদ দিতে হবে।’

দেশে ইংলিশ মিডিয়াম বা ইংরেজি মাধ্যম স্কুল আছে দুই শতাধিক। তাতে পড়ালেখা করছে প্রায় তিন লাখ শিক্ষার্থী। কিন্তু বেশির ভাগ স্কুলই নিশ্চুপ রয়েছে। দুই-চারটি স্কুল লেখাপড়ার আদান-প্রদান করছে ওয়েবসাইট বা মেসেঞ্জার গ্রুপের মাধ্যমে। অনলাইন ক্লাসের প্রস্তুতিও নিচ্ছে কোনো কোনো স্কুল।

সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় আছে দেড় শতাধিক। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা এক প্রকার বন্ধ আছে। দুই-চারটি বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনে কিছুটা চালু রেখেছে পড়ালেখা। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনে সেমিস্টার পরীক্ষা নেওয়ারও প্রস্তুতি নিয়েছিল। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এ সময়ে অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণ, মূল্যায়ন ও শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ রাখতে আহ্বান জানিয়েছে। তবে অনলাইনে পড়ালেখা চালু রাখতে উৎসাহিত করেছে।

প্রতিবছর জুলাই মাসের শেষে অথবা আগস্টের প্রথম দিকে এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এরপর শুরু হয় ভর্তিপ্রক্রিয়া। কিন্তু এবার এই সময়ে পরীক্ষা হবে কি না, তা নিয়েই শঙ্কা রয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ও এরই মধ্যে স্থগিত করেছে তাদের সব পরীক্ষা। এতে উচ্চশিক্ষায় অধ্যয়নরত প্রায় ৩০ লাখ শিক্ষার্থীকেই সেশনজটে পড়তে হবে।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে DailyResultBD.com ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group