শিক্ষক নিয়োগ তথ্যশিক্ষা খবর

শিক্ষক নিয়োগে বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ দেয়া হবে

শিক্ষক নিয়োগে বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ দেয়া হবে।ইতোমধ্যে অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষা। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক পদের নিয়োগ পরীক্ষার আরও দুইটি ধাপ রয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে ২০ মে ৩০ জেলায় এবং তৃতীয় ধাপে আগামী ৩ জুন ৩১ জেলায় এ নিয়োগ পরীক্ষা হবে। এরপর নানা বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ দেয়া হবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের।

বিশেষ বিধান-৮ (২) অনুসারে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে উপজেলা ও থানাভিত্তিক কোটা মানা হবে। উপজেলা বা থানাভিত্তিক শূন্যপদ অনুযায়ী কোনো কোটায় উপযুক্ত প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধাক্রম অনুযায়ী একই উপজেলা বা থানার উত্তীর্ণ সাধারণ প্রার্থীদের দিয়ে পদ পূরণ করতে হবে। বিধান-৬ (১) অনুযায়ী, সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগের তারিখ থেকে দুই বছর শিক্ষানবিশকাল হিসেবে গণ্য হবে। শিক্ষানবিশকালে যদি দেখা যায়, তার কর্মদক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা নেই, তাহলে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ চাকরিচ্যুতি করতে পারবে।

নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা পূরণের ক্ষেত্রে আপাতত বলবৎ অন্য কোনো বিধি বা সরকারি সিদ্ধান্তে কোনো বিশেষ শ্রেণির কোটা নির্ধারিত থাকলে সেই কোটাসংক্রান্ত বিধান অনুযায়ী নিয়োগ দিতে হবে।পোষ্য কোটার ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত আছেন বা ছিলেন, এমন শিক্ষকের অবিবাহিত সন্তান, যিনি সেই শিক্ষকের ওপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল, শিক্ষকের বিধবা স্ত্রী বা বিপত্নীক স্বামী বা তালাকপ্রাপ্ত কন্যা, যিনি সেই শিক্ষকের ওপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল- এমন প্রার্থীরা পোষ্য কোটার সুবিধা পাবেন।

লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা শেষে আগামী জুলাই মাসের মধ্যে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন। ২১ এপ্রিল সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২০ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী। শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ থেকে দেখা যায়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের ৬৫ শতাংশ পদ পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করা হয়। বাকি ৩৫ শতাংশ পদ সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে নেয়া হয়। তবে পদোন্নতির জন্য যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে পূরণ করা হয়।

সহকারী শিক্ষক পদে সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে সব পদ পূরণ করা হয়। এ পদে আবেদনের জন্য স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। বয়স হতে হবে ২১-৩০ বছরের মধ্যে। নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ অনুসারে, সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদের ৬০ শতাংশ নারী কোটা, ২০ শতাংশ পোষ্য কোটা ও ২০ শতাংশ পুরুষ কোটা। এই তিন কোটার প্রতিটি ক্যাটাগরিতে অবশ্যই ২০ শতাংশ বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। তবে এভাবে তিন কোটায় বিজ্ঞান বিষয়ের যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া যাবে।

Teacher recruitment will be done following the rules. The first stage written test of government primary school has already been held. There are two more stages in the recruitment test for 45,000 assistant teachers in government primary schools. The recruitment test will be held in the second phase on May 20 in 30 districts and in the third phase on June 3 in 31 districts. After that, teachers will be appointed in primary schools following various rules.

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে DailyResultBD.com ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group