শিক্ষক নিয়োগ তথ্যশিক্ষা নিউজ

অনলাইনে প্রাথমিক শিক্ষক বদলির আবেদন ২০২৩ Primary School Teachers Transfer application 2022

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা ২০২৩ প্রেরণ ও অবহিতকরণ। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের বদলির আবেদন অনলাইনে করা যাবে?
অনলাইন শিক্ষক বদলির লিঙ্কঃ http://myschool.eis.dpe.gov.bd ব্যবহার করে আবেদন করা যাবে। আপনার https://login.ipemis.dpe.gov.bd ওয়েবসাইটের ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেই লগিন করতে পারবেন। প্রধান শিক্ষক বা কোন সহকারী শিক্ষক প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হলে, উক্ত পদে তার চাকরির মেয়াদ ২ (দুই) বছর পূর্ণ হলে, পদ শূন্য থাকা সাপেক্ষে আন্তঃউপজেলা/থানা, আন্তঃজেলা এবং আন্তঃবিভাগীয় ভাবে বদলি করা যাবে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইনে বদলির আবেদন গ্রহণ আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে শুরু হবে। একই উপজেলার মধ্যে বদলি হতে অনলাইনে আগামী ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত সহকারী শিক্ষকরা বদলির আবেদন করতে পারবেন।

৩ জানুয়ারি থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের একই উপজেলার মধ্যে আবেদন অনলাইনে নেয়া হবে। অধিদপ্তরের দেয়া শর্ত অনুযায়ী, শিক্ষকরা সর্বোচ্চ তিনটি স্কুল পছন্দ দিতে পারবেন। তবে, কোনো শিক্ষকের একাধিক পছন্দ না থাকলে শুধু একটি বা দুইটি স্কুল পছন্দ দিতে পারবেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে বদলির আদেশ জারি করা হলে তা বাতিল করার জন্য কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

প্রাইমারি শিক্ষক গন বদলির আবেদন করতে পারবেন http://myschool.eis.dpe.gov.bd/login এই লিংকে।

অনলাইনে প্রাথমিক শিক্ষক বদলির আবেদন ২০২৩ Primary School Teachers Transfer application 2023

দলির আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে ৩ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখ থেকে ৮ জানুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত শিক্ষকরা বদলির আবেদন (http://myschool.eis.dpe.gov.bd) করতে পারবেন। এর এক সপ্তাহের মধ্যে ফলাফল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। প্রথম পেইজে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে লগ ইন করতে হবে। অনলাইন আবেদন ফরম পূরণের ধাপ- ব্যবহারকারীর ধরন- এখনে আপনাকে পদবী যেমন : সহকারী শিক্ষক/প্রধান শিক্ষক/সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার/উপজেলা শিক্ষা অফিসার/জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার/বিভাগীয় উপপরিচালক/মহাপরিচালক করেতে হবে। শিক্ষক পিন নম্বর (ই-প্রাইমারি থেকে প্রাপ্ত অথবা মোবাইল নম্বর (ই-প্রাইমারি স্কুল সিস্টেমে ব্যবহৃত) তথ্যগুলো সঠিকভাবে দিয়ে “লগইন করুন” বাটনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে প্রবেশ করতে হবে।

অনলাইনে প্রাথমিক শিক্ষক বদলির আবেদন ২০২২ Primary School Teachers Transfer application 2022

লগইন করুন বাটনে ক্লিক করলে পরবর্তী ধাপে ‘ই-প্রাইমারি স্কুল সিস্টেম’-এ নিবন্ধিত শিক্ষকের তথ্য (শিক্ষকের নাম, স্থায়ী ঠিকানা, পদবি, যোগদানের তারিখ, বর্তমানে কর্মরত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বদলিতে আগমনের তারিখ, কর্মরত প্রতিষ্ঠানের অনুমোদিত পদের সংখ্যা, ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা) দেখাবে। তথ্যগুলো সঠিক হলে পরবর্তী ধাপে যাওয়ার বাটনে ক্লিক করতে হবে (তথ্যের ভুল থাকলে ই-প্রাইমারি সিস্টেম হতে হালনাগাদ করে নিতে হবে)।

এর পরের ধাপ/পেজ-এ বদলির ধরন নির্ধারন করতে হবে। বদলিরর ধরণ : একই উপজেলা/থানা অথবা আন্তঃ উপজেলা/থানায় বদলির আবেদন অথবা আন্তঃ জেলা বদলির আবেদন অথবা আন্তঃ বিভাগ বদলির আবেদন অথবা সিটি কর্পোরেশন বদলির আবেদন। বদলির ধরন মূলত কোথা হতপ কোথায় বদলিতে গমন করতে চান তা বোঝানো হয়েছে। এক্ষেত্রে একজন একই থানা/উপজেলা, আন্তঃথানা/উপজেলা, আন্তঃজেলা, আন্তঃবিভাগ ও সিটি কর্পোরেশন-এর এক স্কুল হতে অন্য স্কুলে বদলির আবেদন করতে পারবেন। সর্বশেষ, বদলির ধরন নির্বাচন করতঃ আবেদন সাবমিট করলে আপনার প্রোফাইলে বদলির আবেদনটি দেখা যাবে।

প্রাথমিক শিক্ষক বদলি অনলাইনে যেভাবে। বর্তমানে সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোয় মোট শিক্ষক আছেন প্রায় পৌনে চার লাখ। এখন নতুন করে আরো ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের বদলি কার্যক্রম চলবে বছরের প্রথম তিন মাস জানুয়ারি থেকে মার্চ সময়ের মধ্যে। ওই সময় একই উপজেলা বা থানা, আন্তঃউপজেলা বা থানা, আন্তঃজেলা ও আন্তঃবিভাগে বদলি করা হবে শিক্ষকদের। তবে কোনো প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য হলে বছরের অন্য সময়েও বদলি করা যাবে। এ বদলির জন্য আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইন আবেদন শুরু হবে।

প্রাথমিকে শিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের অনলাইনে বদলির নির্দেশনা জারি করছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

গত রোববার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত ‘সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা-২০২২’ এ এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষায় সংশ্লিষ্ট কোনো শিক্ষক-কর্মচারী আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে বা শৃঙ্খলাজনিত কারণে সরাসরি বদলি করা যাবে না। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় উপ-পরিচালকরা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে প্রশাসনিক বদলির জন্য মহাপরিচালক বরাবর সুপারিশ পাঠাবেন। প্রশাসনিক বদলির ক্ষেত্রে অভিযুক্তদের তুলনামূলক সুগম কর্মস্থলে না দেওয়ার বিষয়ে নির্দেশিকায় জানানো হয়।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইনে বদলির নির্দেশিকা জারি করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নির্দেশিকা অনুসারে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকরা প্রতি বছর জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসের মধ্যে একই উপজেলা বা থানা, আন্তঃজেলা ও আন্তঃবিভাগ বদলি হতে পারবেন।

রোববার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এ নির্দেশিকা প্রকাশ করে।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বদলি অনলাইনে যেভাবে

নতুন পদ্ধতি অনুসারে বদলিপ্রত্যাশী শিক্ষক অনলাইনে আবেদন করবেন। এরপর সেটি সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রাথমিকভাবে যাচাই করবেন। তিনিও ওই সফটওয়্যার ব্যবহার করে যাচাই করে দেবেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে। তিনি সেটি যাচাই শেষে পাঠাবেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার (ডিপিইও) কাছে। ডিপিইও সেটি মঞ্জুর করার পর আবার সেটি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়ে দেবেন। তিনি তখন বদলির বিষয়ে আদেশ জারি করবেন এবং শিক্ষক সেটি অনলাইনেই জেনে যাবেন।

তিন ধাপের এ যাচাই প্রক্রিয়া প্রত্যেক দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তিনদিনের মধ্যেই সম্পন্ন করবেন। এ তিনদিনের মধ্যে যাচাই করে নিষ্পত্তি না করলে সেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবেই যাচাইয়ের জন্য নিয়োজিত পরবর্তী ব্যক্তির কাছে চলে যাবে। তখন নিষ্পত্তি না করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেয়া হবে।

তবে আপাতত বদলির এ কার্যক্রম ঢাকাসহ ১১টি মহানগরে বন্ধ থাকবে। মহানগরের ক্ষেত্রে আলাদা প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে। তাই মহানগরের বাইরে কর্মরত কোনো শিক্ষকের মহানগরে বদলি হওয়ার কোনো সুযোগ থাকছে না।

উল্লেখ্য, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ হয় উপজেলাভিত্তিক। তাই সাধারণ নিয়মে উপজেলার মধ্যেই শিক্ষকদের বদলি হতে হবে। তবে বিশেষ কারণে উপজেলা বা জেলা পরিবর্তনেরও সুযোগ আছে।

Read Old news: প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষা দুই ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের সম্ভাব্য পরীক্ষা আগামী ২২ এপ্রিল ও দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা ঈদের পরে অনুষ্ঠিত হবে।
দেশের সব জেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ও উপজেলা শিক্ষা অফিসারদের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল সভায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ সিদ্ধান্ত দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন।

সহকারী শিক্ষকের ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্য পদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হয়নি। ইতোমধ্যে অবসরজনিত কারণে আরও ১০ হাজারেরও বেশি সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য হয়ে পড়েছে। বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এ সমস্যার সমাধানে মন্ত্রণালয় আগের বিজ্ঞপ্তির শূন্য পদ ও বিজ্ঞপ্তির পরের শূন্য পদ মিলিয়ে প্রায় ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়।

দুই ধাপে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা হবে। প্রথম ধাপে আগামী ২২ এপ্রিল পরীক্ষা আয়োজনের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তবে, এটিই চূড়ান্ত নয়। আর পরবর্তী ধাপের পরীক্ষা ঈদের পর হতে পারে।গত ১৫ মার্চ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলম স্বাক্ষরিত একটি চিঠিতে বলা হয়, আগামী ৮ এপ্রিল থেকে সরকারি প্রাথমিকের ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক পদের নিয়োগ পরীক্ষা শুরু হতে পারে। পাঁচ ধাপে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ পরীক্ষা আগামী ১৩ মে শেষ হবে।

The primary teacher examination will be held on 22nd April. The recruitment examination for the post of primary assistant teacher will be held in two stages. The first stage probable test will be held on April 22 and the second stage test will be held after Eid. Mahbubur Rahman Tuhin, information and public relations officer of the Ministry of Primary and Mass Education, said that the decision was taken by the Director-General of the Department of Primary Education in a virtual meeting with the Primary Education Officers and Upazila Education Officers of all the districts of the country.

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে DailyResultBD.com ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group