শিক্ষা নিউজ

যাকাত দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ জেনে নিন

যাকাত দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ জেনে নিন. Zakat Payment Rules 2024 যাকাত কাদের উপর ফরজ?
কোনো মুসলিম যদি সুস্থ মস্তিস্কসম্পন্ন মানুষ হন এবং তার কাছে যাকাত দেওয়ার মতো নেসাব পরিমাণ সম্পদ এক বছরের মতো মজুদ থাকে তবে তার জন্য যাকাত দেওয়া ফরজ‌। অমুসলিম, অসুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী কিংবা অভাবী মানুষের জন্য যাকাত দেওয়া জরুরি নয়।

যাকাত কাদেরকে দিবো?
সূরা তাওবার ৬০ নং আয়াতে আল্লাহ পাক যাকাত প্রদানের আটটি খাতের কথা উল্লেখ করেছেন।এই খাতগুলো হচ্ছে-
১. নিঃস্ব অর্থাৎ যার মৌলিক চাহিদা পূরণের কোনো ব্যবস্থা নেই।
২. অভাবী মানুষ অর্থাৎ যিনি একেবারে নিঃস্ব নন কিন্তু তার কাছে মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য যথেষ্ট ব্যবস্থা নেই এবং সংসারে অভাব বিদ্যমান।
৩. যারা যাকাতের টাকা সংগ্রহের দায়িত্বে আছেন তাদেরকে বেতন হিসেবে যাকাতের টাকা দেওয়া যাবে।
৪. কোনো অমুসলিমের দ্বারা যদি কোনো মুসলিমের ক্ষয়ক্ষতি হ‌ওয়ার আশংকা থাকে এবং টাকা দিলে মুসলমানদের মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় অথবা অর্থ দিলে যদি অমুসলিম ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয় তবে তার জন্য যাকাতের অর্থ ব্যয় করা যাবে।
৫. ক্রীতদাস-দাসীদের মুক্তির জন্য যাকাতের টাকা দেওয়া যায়‌।
৬. ঋণগ্রস্থ ব্যক্তিদের ঋণমুক্ত করার জন্য যাকাতের টাকা দেওয়া যায়।
৭. কোনো মানুষ সামর্থ্যবান অর্থাৎ সম্পদ আছে কিন্তু সফরে বিপদে পড়েছেন, অর্থসংকটে পড়েছেন তাকে যাকাতের টাকা দেওয়া যায়।
৮. আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধকারী মুমিন ভাইদের রসদ হিসেবে যাকাতের টাকা দেওয়া যায়।

কোন কোন সম্পদের যাকাত দিতে হবে?
ছয় ধরণের সম্পদের যাকাত দিতে হবে-
১. স্বর্ণ
২. রূপা
৩.নগদ টাকা-পয়সা
৪.ব্যবসার মালামাল
৫. গবাদি পশু
৬. ফসল

কি পরিমান সম্পদ হলে আর কতো সময় তা জমা থাকলে যাকাত দিতে হবে?
শুধু স্বর্ণ যদি থাকে সাড়ে সাত ভরি কিংবা ৮৫ গ্রাম এর সমপরিমাণ কিংবা তার বেশি তবে এই স্বর্ণের মোট বাজারমূল্য বের করে তার ২.৫ শতাংশ বের করে যাকাত দিতে হবে।এক‌ইভাবে যদি শুধু রূপা থাকে তবে সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা কিংবা ৫৯৫ গ্রাম এর সমপরিমাণ কিংবা তার বেশি তবে এই রূপার মোট বাজারমূল্য বের করে তার ২.৫ শতাংশ বের করে যাকাত দিতে হবে।
নগদ টাকা ও ব্যবসার মালামালের মূল্য যদি নূন্যতম রূপার মূল্যমানের সমান পরিমাণ হয় তবে যাকাত দিতে হবে। সেক্ষেত্রে এক‌ইভাবে মোট বাজারমূল্য বের করে ২.৫ শতাংশ যাকাত দিয়ে দিতে হবে।
গবাদি পশুর ক্ষেত্রে তিনটি শর্ত আছে-

১. গবাদি পশুর খাওয়ার পেছনে কোনো খরচ না থাকলে অর্থাৎ চারণভূমি ও বিলের মাধ্যমে তথা প্রাকৃতিক উপায়ে যদি তার পুষ্টি ও খাদ্যের ব্যবস্থা হয়। যদি আপনার নিজস্ব খরচে গম-ভুসি-ঘাস খাওয়াতে হয় তবে ঐ গবাদি পশু যাকাতের আওতায় পড়বে না।
২. গবাদিপশু আপনার হাতে এক চন্দ্রবছর থাকতে হবে, এক্ষেত্রে বলতে পারেন গত রামাদান থেকে এই রামাদান মাস অবধি অর্থাৎ আরবি বছরের হিসাব অনুসারে গণনাকৃত বছর পরিমাণ সময় যদি পশুগুলো আপনার হাতে থাকে।
৩. নেসাব পরিমাণ গবাদিপশু থাকতে হবে। উদাহরণ স্বরূপ ৪০ টা ছাগল থাকলে যাকাত প্রযোজ্য হবে এবং একটা ছাগল আপনাকে যাকাত হিসেবে দিতে হবে।
এভাবে প্রতিটা পশুর আলাদা নেসাবের পরিমাণ আছে আর এক্ষেত্রে আলেমের পরামর্শ নিয়ে যাকাত আদায় করতে হবে।
এক‌ইভাবে ফসলের ক্ষেত্রে ভূসম্পদ ব্যবহার করে তথা মাটির উপর যা কিছু চাষ করবেন তার উপর যাকাত প্রযোজ্য হয় যেমন নবীজী ﷺ এর সময় গাছে মৌচাকে মধুর চাষ হয়েছিল এবং এর উপর যাকাতের হুকুম জারি করেছিলেন। এক্ষেত্রেও চাষের সম্পদ ভেদে ভিন্নতা আছে আর তাই এই ব্যাপারে আলেমদের সাহচর্যে গিয়ে পরামর্শ নিতে হবে।

বছরের মাঝে যে টাকাগুলো আয় হয় সেগুলোর হিসাব কিভাবে করবো?
এক্ষেত্রে দুইরকম ঘটনা ঘটতে পারে,যদি আপনি যেই টাকা নিয়ে বছর শুরু করেছেন সেই টাকার লাভ বছরের মাঝে উঠে আসে তবে সেক্ষেত্রে বছর পূর্ণ হ‌ওয়ার দরকার নেই।যেমন ধরুন আপনার হাতে এক লক্ষ টাকা ছিলো বছরের শুরুতে আর সেই মূলধন ব্যবসায় খাটিয়ে বিশ হাজার টাকা বছরের একটা সময় লাভ হিসেবে পেয়েছেন অর্থাৎ বছর শেষে আপনার হাতে এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা আছে,এরূপ ক্ষেত্রে আপনার অতিরিক্ত যুক্ত হ‌ওয়া বিশ হাজার টাকার এক বছর পূর্ণ না হলেও যাকাতের জন্য প্রযোজ্য হবে।
আর দ্বিতীয় ঘটনা হচ্ছে,যদি আপনার লাভ আপনার মূলধন ব্যাতীত অন্য কোনো উৎস থেকে আসে। এক্ষেত্রে ভিন্নমত আছে,একদল উলামায়ে কেরামগণের মতে ঐ সম্পদের বছর পূর্ণ হলেই তবে যাকাত দিতে হবে আর অন্যদলের মতে বছর পূর্ণ হ‌ওয়া জরুরি নয় বরং মূলধনের সাথে মিলিয়ে যাকাত দিয়ে দিলেই চলবে।
তবে মোটামুটি দুইটি ঘটনা মিলিয়ে এভাবে বলা যায় যদি বছরের মাঝে আমাদের মূল সম্পদের সাথে অতিরিক্ত টাকা আয় হয় তবে তাকে মূল সম্পদের সাথে যুক্ত করে যাকাত দিয়ে দিলেই চলবে।

পাওনা টাকার যাকাত কে দিবে?
প্রশ্নটা অনেকটা এরকম আপনি এক ব্যাক্তিকে কিছু টাকা ঋণ দিয়েছেন,এখন সেই টাকার যাকাত ঐ ব্যাক্তি দিবে নাকি আপনি দিবেন। উত্তর হচ্ছে,আপনাকে উক্ত টাকার যাকাত দিতে হবে কেননা আপনি টাকার মালিক,সে তো কেবল ঋণ নিয়েছে।
এখন ঘটনা যদি এরকম হয় যে ঋণগ্রহীতা আপনাকে টাকা ফেরত দিতে পারছে না এবং এভাবে বেশ কয়েক বছর চলে যাচ্ছে তবে আপনাকে কতো বছরের যাকাত দিতে হবে সেটা নিয়ে প্রশ্ন জাগে। আমাদের দেশের উলামায়ে কেরামগণের মতে আপনাকে টাকা ফেরত দেওয়ার মধ্যবর্তী প্রতি বছরের যাকাত‌ই দিতে হবে ।কিন্তু সৌদি আরবের উলামায়ে কেরামগণের মতে আপনি যেই বছর পাওনা টাকা ফেরত পাবেন ঠিক ওই বছর পাওনা অর্থের যাকাত আদায় করে দিলেই হবে, মধ্যবর্তী বছরগুলোতে যাকাত আদায়ের দরকার নেই।

পাওনা টাকা যাকাত হিসেবে কেটে দেওয়া যাবে কিনা?
অর্থাৎ, আপনি ঋণ দিয়েছেন কিন্তু পাওনাদার টাকা দিতে পারছে না, এক্ষেত্রে আপনি আপনার প্রদত্ত ঋণকে কি যাকাত হিসেবে চালিয়ে দিতে পারবেন কিনা, উত্তর হচ্ছে না।এভাবে আপনি ঋণ ম‌ওকুফ করে দিলে যাকাত আদায় হবে না।
কিন্তু আপনি যদি শুরুতেই যাকাতের নিয়তে টাকা দিতেন তবে যাকাত আদায় করতে পারবেন।

ব্যবহৃত স্বর্ণের যাকাত দিতে হবে কিনা?
ব্যবহৃত স্বর্ণের জন্য ও যাকাত দিতে হবে যদি তা নেসাব পরিমাণ হয় এবং বছর পূর্ণ হয়, ব্যবহৃত স্বর্ণ যেমন হাতের চুড়ি।

ভাই-বোনকে যাকাত দেওয়া যাবে কিনা?
ভাই-বোন যদি যাকাতের আটটি খাতের যেকোনো খাতের মধ্যে পড়ে তবে তাদের যাকাত দেওয়া যাবে।এতে আপনি দ্বিগুণ সাওয়াব পাবেন-এক আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা হবে এবং দুই যাকাত আদায় হয়।

যাকাত দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ জেনে নিন

যাকাত দেওয়ার নিয়ম ২০২৩ জেনে নিন

স্ত্রীর গহনার যাকাত কে দিবে?
স্ত্রীর গহনা স্ত্রীর সম্পদ আর এতে পুরুষের কোনো অধিকার যেমন নাই তেমনি দায় ও নাই।তাই এই গহনার যাকাত স্ত্রীকেই আদায় করতে হবে।
এক্ষেত্রে প্রশ্ন থাকে যে স্ত্রীর হাতে গহনা আছে কিন্তু নগদ টাকা নেই তবে কি উপায়? সেক্ষেত্রে আপনি আপনার স্বামী,বাবা কিংবা ভাইয়ের থেকে সহযোগিতা নিয়ে যাকাত আদায় করতে পারেন কিংবা গহনা বিক্রি করে যাকাত আদায় করতে পারেন।মূলকথা তাকেই দায়িত্ব নিয়ে তার গহনার যাকাত আদায় করতে হবে।
তবে হ্যা তার পক্ষে তার বাবা,ভাই কিংবা স্বামী গহনার যাকাত দিয়ে দিলে আদায় হয়ে যাবে কিন্তু উল্লেখ করতে হবে যে ঐ নারীর সম্পদের যাকাত তার বাবা,ভাই বা স্বামী আদায় করে দিলো।

শায়খ আহমাদুল্লাহ
শ্রুতিলিখন মাহিনুর রহমান

হালাল সম্পদ, জীবন- জীবিকা ও আত্মার পরিশুদ্ধিতে যাকাত আদায় করা প্রতিটি মুসলমানের উপর ফরজ এবং অবশ্যই তা জেনেবুঝে হিসাব করে সঠিকভাবে দেয়া আবশ্যক। সুতরাং, প্রতিদিন একজন মুসলমানের উচিত সঠিক নিয়মে যাকাত আদায় করা।

(যাকাত শব্দটির মূল অর্থ: বৃদ্ধি পাওয়া। পবিত্রতা অর্থেও যাকাত শব্দটি ব্যবহার করা হয়। ইসলামি শরিয়াতের পরিভাষায় সুনির্ধারিত নিয়মে সম্পদের নির্ধারিত অংশ পরিশোধ করাকে যাকাত বলে।
অন্যত্র, যাকাত শব্দের অর্থ পরিচ্ছন্নতা। নিজের আয় থেকে একটি নির্দিষ্ট অংশ কম সৌভাগ্যবান মানুষকে দান করে নিজের আত্মার পরিশুদ্ধিই হলো যাকাত। ইসলামি শরীয়তের ভাষ্যে, বাৎসরিক আয়ের ২.৫% অংশ আল্লাহের পথে দান করে দেয়ার নাম যাকাত। এতে সম্পদ হয় হালাল এবং আত্মা হয় পরিশুদ্ধ। রাসূলুল্লাহ (স.) এর মতে, “যে ব্যক্তি যাকাত দিল তার থেকে যেন শয়তান নির্মূল হয়ে গেল।”)
.
যেহেতু ১৪ মে ২০২১, ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তাই, সুপ্রিয় মুসলিম মা-বাবা, ভাই ও বোনেরা যাকাত দেওয়ার নিয়ম জেনেবুঝে সঠিক পন্থায় আপনার যাকাত সুনিশ্চিত করুন। কারন অনেকেই জানেন যে ঈদুল ফিতরের আগেই যাকাত পরিশোধ করতে হয়।
.
ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী গরীব, অনাথ/অসহায় এবং মিসকিন মানুষদেরকে যাকাত প্রদান করতে হয়। এছাড়াও আপনি আপনার নিকটস্থ গরিব আত্মীয়-স্বজনদেরকেও যাকাতের টাকা দান করতে পারবেন।।
.

সোনার যাকাত দেওয়ার নিয়ম (Zakat Kake Dibo)
আপনার কাছে যদি ৭.৫ ভরি অথবা তার থেকে বেশি পরিমান স্বর্ণ অথবা ৫২.৫ ভরি বা তার থেকে বেশি পরিমান রূপা পূর্ণ এক চন্দ্র বছর গচ্ছিত থাকে বা এই পরিমান টাকা থাকে তা হলে আপনি যাকাত আদায় করতেই হবে। আর যদি না করেন তা হলে আব্যশই গুনার ভাগি হবেন। কারণ যাকাত পরজ। আর আপনাকে ফরজ আদায় করতেই হবে।
★ আর হা আপনের আত্মীয়-স্বজন কে তা নায় এলাকার আশেপাশে অনেক অসহায় দরিদ্র মানুষে আছে। বাকি কিছু অংশ তাদের কেও দিতে পারেন। ভাই দের কে কে দিবে বলুন আমার মতো আপনার মতো মানুষই তো। তা হলে আসুন অসহায় কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে স্বেচ্ছাসেবী কর্মীরা আপনার এই যাাতের টাকাটা সটিক স্থানে পৌছিয়ে দিবে ইনশাআল্লাহ। , তাহলে সেই স্বর্ণ-রুপা মোট মূল্যের ৪০ ভাগের ১ ভাগ বা, শতকরা ২.৫ টাকা (প্রতি ১০০ টাকায় ২.৫ টাকা) হারে যাকাত (Zakat on Gold in Islam) দিতে হবে।

উদাহরণ
ধরুন, আপনার কাছে ১০ ভরি স্বর্ণ আছে। এটা নিসাবের পরিমানের থেকে বেশি, তাই তাকে যেইভাবে

হিসাব করতে হবেঃ (Zakat in Islam Bangla)
১০ * প্রতি ভরি স্বর্ণের আজকের রেট অনুসারে বর্তমান বাজার মূল্য * ০.০২৫ = যত পরিমাণ টাকা আসবে, ঠিক সেই পরিমান টাকা তাকে যাকাতের খাতগুলোতে ব্যয় করতে হবে।
ঠিক তেমনি, রূপার বা নগদ পরিমাণ টাকার যাকাত হিসাব করতে হবে [মোট মূল্য * ০.০২৫ =…টাকা]।
এবছর (১৬ই এপ্রিল, ২০২১ তারিখ অনুযায়ী) ২২ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি ভরি মূল্য হচ্ছে ৳69,109.20 টাকা।
সে হিসেবে,

২০% মূল্য বাদ দিয়ে আপনার হাতে যে স্বর্ণ আছে তার বিক্রয় মূল্য = ৳69,109.20*০.৮০= ৳55,287.36 টাকা।

২.৫% হারে ১ ভরি স্বর্ণের যাকাত আসবে = ৳55,287.36 * ০.০২৫ = ৳1,382.18 টাকা (প্রায়)
যার কাছে সাড়ে সাত ভরির বেশী আছে, তিনি ৳1,382.18 টাকা এর সাথে মোট যত ভরি সেটা গুণ করলেই কত টাকা যাকাত দিতে হবে সেটা পেয়ে যাবেন।

একি ভাবে টাকারও রুপার যাকাত হিসাব করবে।
আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘আর আল্লাহ যাদেরকে তাঁর অনুগ্রহ থেকে যা দান করেছেন তা নিয়ে যারা কৃপণতা করে তারা যেন ধারণা না করে যে, তা তাদের জন্য কল্যাণকর। বরং তা তাদের জন্য অকল্যাণকর। যা নিয়ে তারা কৃপণতা করেছিল, কিয়ামত দিবসে তা দিয়ে তাদের বেড়ি পরানো হবে। আর আসমানসমূহ ও জমিনের উত্তরাধিকার আল্লাহরই জন্য। আর তোমরা যা আমল কর সে ব্যাপারে আল্লাহ সম্যক জ্ঞাত’। সূরা আলে-ইমরান: (১৮০)
যাকাতে সামাজিক যে বড় উপকারটি সাধিত হয়, তা হচ্ছে- জাকাত গরীবদের অন্তর থেকে ধনীদের প্রতি হিংসা ও বিদ্বেষ দূর করে দেয়।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে DailyResultBD.com ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন YouTube Channel জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নোটিশ দেখুন এখানে একসাথে National University Notice Board অনার্স /মার্স্টাস/ ডিগ্রি পরীক্ষার প্রিমিয়াম সাজেশন পেতে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন। https://www.facebook.com/PremiumSuggestion আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন Facebook Group