স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল ২০২৪ The Directorate of Health Mis Recruitment Exam Result
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল ২০২৪ The Directorate of Health Mis Recruitment Exam Result 2023 নন ক্যাডার পরীক্ষা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অধীন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস এর প্রোগ্রামার এবং মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার (রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী) (৬ষ্ঠ গ্রেড) এর শুন্য পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের আওতায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত টিবিএল এন্ড এএসপি কর্মসূচির গ্লোবাল ফান্ডের অর্থায়নে জনবল নিয়োগের নিমিত্ত ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে নিম্নবর্ণিত রোল নম্বরধারী প্রার্থীগণ লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। পদসমূহের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা। মৌখিক পরীক্ষার সময় সকল শিক্ষাগত সনদের মূলকপি, অভিজ্ঞতা সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) ও Applicant Copy সঙ্গে আনতে হবে এবং মূল কাগজের ০১ (এক) সেট ফটোকপি পরীক্ষার ৩০ মিনিট পূর্বেই নির্ধারিত কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দিতে হবে। উল্লেখ্য যে, মৌখিক পরীক্ষায় কোন প্রকার টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গন্য হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল ২০২৪ The Directorate of Health Mis Recruitment Exam Result
করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের পরিপ্রেক্ষিতে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। আজ সোমবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। তবে এসময় হাসপাতালসহ জরুরি সেবা খোলা থাকবে। অবশ্য এর মধ্যে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস এবং সাপ্তাহিক ছুটিও অন্তর্ভুক্ত।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে আলোচনা সাপেক্ষে এবং প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশক্রমে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে কয়েকটি নির্দেশনা ঠিক করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হচ্ছে। অবশ্য হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এর আওতার বাইরে থাকবে। গণপরিবহন চলাচল ও ব্যাংকিং কার্যক্রম সীমিত থাকবে; নিম্ন আয়ের মানুষকে সহায়তা করবে সরকার। পাশাপাশি করোনাভাইরাস আক্রান্তদের চিকিৎসা ও প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় জরুরি প্রয়োজনে ৫০০ চিকিৎসককে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত অফিস আদালতের কার্যক্রম অনলাইনে পরিচালনা করার আহ্বান জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
করোনাভাইরাস মোকাবেলায় যেসব পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে
সরকারের নেয়া পদক্ষেপগুলো সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
প্রথম
২৬শে মার্চের সরকারি ছুটির সঙ্গে ২৭ ও ২৮ সাপ্তাহিক ছুটি রয়েছে। তার সঙ্গে মিলিয়ে ২৯শে মার্চ থেকে দোসরা এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী দুইদিন সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে চৌঠা এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকছে।
তবে কাঁচাবাজার, হাসপাতাল, ঔষধের দোকানসহ জরুরি সেবার ক্ষেত্রে এগুলো প্রযোজ্য হবে না।
জনসাধারণকে অনুরোধ জানানো হয়েছে, তারা যেন এই সময় খাদ্যদ্রব্য, ঔষধ ক্রয়, সৎকারের মতো জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কোনভাবেই বাড়ির বাইরে বের না হন।
দ্বিতীয়
এই সময়ের মধ্যে যদি কোন অফিস-আদালতের কার্যক্রম করার প্রয়োজন পড়ে, তাহলে তাদের সেটি অনলাইনে সম্পন্ন করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে যারা প্রয়োজন মনে করবে, শুধুমাত্র তারাই অফিস খোলা রাখবে।
তৃতীয়
গণপরিবহন চলাচল সীমিত থাকবে। জনসাধারণকে যতটা সম্ভব গণপরিবহন পরিহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
যারা জরুরি প্রয়োজনে গণপরিবহন ব্যবহার করবেন, তাদের অবশ্যই করোনাভাইরাস মোকাবেলায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করেই গণপরিবহন ব্যবহার করতে হবে।
গাড়িচালক ও সহকারীদের অবশ্যই গ্লাভস ও মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
চতুর্থ
জনগণের প্রয়োজন বিবেচনায় এই ছুটিকালীন সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক সীমিতভাবে ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার নির্দেশনা দেবে।
পঞ্চম
২৪শে মার্চ মঙ্গলবার থেকে বাংলাদেশের বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোয় সশস্ত্র বাহিনী জেলা প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য নিয়োজিত থাকবে। জেলা ম্যাজিস্টেটসহ তাদের নিজ নিজ এলাকার সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডারদের কাছে চাহিদাপত্র দিয়ে সহায়তা গ্রহণ করবেন। বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করবে সেনাবাহিনী।
ষষ্ঠ
করোনাভাইরাসের কারণে কোন নিম্ন আয়ের ব্যক্তি যদি স্বাভাবিক জীবনযাপনে অক্ষম হন, তাহলে সরকারি ঘরে ফেরা কর্মসূচীর মাধ্যমে তারা নিজ নিজ গ্রামে গিয়ে বসবাস করতে পারবেন। এজন্য জেলা প্রশাসকরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
সপ্তম
ভাসানচরে একলক্ষ লোকের আবাসন ও জীবিকা নির্বাহের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই সময়ে দরিদ্র আয়ের কোন ব্যক্তি সেখানে গিয়ে এসব সুবিধা নিতে পারবেন।
অষ্টম
করোনাভাইরাস বিষয়ে নেয়া পদক্ষেপের কারণে যদি দরিদ্র মানুষের আয় রোজগারের সমস্যার সমাধান করার জন্য জেলা প্রশাসকদের খাদ্য ও আর্থিক সাহায্য দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে তারা সমন্বয় করে নেবেন।
