Class 4 English Solution PDF Download ৪র্থ শ্রেণির ইংরেজি সমাধান বই ডাউনলোড
Class 4 English Solution PDF Download ৪র্থ শ্রেণির ইংরেজি সমাধান বই ডাউনলোড চতুর্থ শ্রেণীর ইংরেজি বই Class four English For Today pdf Download File পাঁচটি পরীক্ষার ভিত্তিতে ফল চান শিক্ষার্থীরা, পরীক্ষা নেবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় । অনার্স চতুর্থ বর্ষের দুই লাখের বেশি শিক্ষার্থী শিগগিরই ফল প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। কোভিড-১৯ মহামারির আগে অনুষ্ঠিত পাঁচটি পরীক্ষার ভিত্তিতে ফল প্রকাশের দাবি জানান তারা। অনার্স চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থীই অটো পাস দাবি করেছেন। প্রায় ৩০ লাখ শিক্ষার্থীর অনেকে অটো পাসের দাবিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তৎপর রয়েছেন।
Class 4 English Solution PDF Download ৪র্থ শ্রেণির ইংরেজি সমাধান বই ডাউনলোড
চতুর্থ শ্রেণীর ইংরেজি বই Class four English For Today pdf Download File
অন্যদিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বাকি পরীক্ষাগুলো নেওয়ার পর ফল প্রকাশের চিন্তা-ভাবনা করছে। তবে কবে নাগাদ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব হবে, আর কবে পরীক্ষা নেওয়া হবে, তার সুনির্দিষ্ট কোনও নির্দেশনা দেয়নি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।
অনার্স চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা বলছেন, তাদের সেশন শেষ হয়েছে জুলাইতে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে সব বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হয়ে এতদিনে নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতো। তারা বলছেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩২ লাখ ছাত্রছাত্রী সবাই বর্তমানে অবহেলিত হয়ে সময় পার করছেন। এ কারণে সব বর্ষের ছাত্রছাত্রীর অটো পাস চান তারা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চতুর্থ বর্ষে দুই লাখের বেশি ছাত্রছাত্রী রয়েছে। ১৭ মার্চের আগে পাঁচটি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। তাদের আরও চারটি লিখিত পরীক্ষা বাকি আছে। এই শিক্ষার্থীদের অভিযোগ—এখন আমাদের পরীক্ষাও নিচ্ছে না, আর পাঁচটি বিষয়ের রেজাল্টও দিচ্ছে না। উপাচার্য বলেছিলেন, এইচএসসি অটো পাস দিলে আমাদেরও দেবেন। এখন উনি পরীক্ষা নেওয়া ছাড়া রেজাল্ট দেওয়া যাবে না বলছেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে বলেন, ‘অনার্স চতুর্থ বর্ষের বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের পাঁচটি পরীক্ষা হয়েছে। চারটি বিষয়ের পরীক্ষা বাকি আছে। মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষার তিনটি বিষয়ের পরীক্ষা বাকি রয়েছে। এছাড়া বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষাও বাকি রয়েছে। মূলত তাদের পক্ষ থেকে দাবি উঠেছে— যেসব পরীক্ষা হয়েছে তার ভিত্তিতে ফলাফল দিতে হবে। এখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান হচ্ছে—অর্ধেক রাস্তায় এসে যদি বলেন, পরীক্ষার ফল ঘোষণা করা হোক। তাহলে অসম্পূর্ণ ফল নিয়ে না পারবেন বিদেশের কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে, আর চাকরির জন্য আবেদন করলে চাকরিদাতারা জানবেন যে আপনারা সব বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে আসেননি। তাহলে শিক্ষার্থীদের জন্য হিতে বিপরীত হবে। শিক্ষার্থীদের জন্য পার্মানেন্ট সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে। যে কারণে তাদের উদ্দেশে বলেছি ধৈর্য ধরতে। আমরা অল্প সময়ের মধ্যে বাকি পরীক্ষাগুলো নিয়ে ফলাফল ন্যূনতম সময়ের মধ্যে দেবো। ’
জানা গেছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আড়াই থেকে তিন বছরের জন্য সেশনজট অব্যাহত ছিল বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে। ধীরে ধীরে তা কমিয়ে আনা হয়। কারোনা মহামারির আগে পর্যন্ত সেশনজট পুরোপুরি শেষ করে নির্ধারিত সময়ে সব পরীক্ষা ও ফলাফল নিশ্চিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণার পর নতুন করে প্রায় আট মাস সেশনজটে পড়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।